ডঃ মনজুর এলাহী একবার এক কনফারেন্সে উপস্থিত জনসাধারনকে লক্ষ করে জিজ্ঞেস করলেন; আপনারা কারা কারা ইসলামের পূর্ণ অনুশাসন মেনে চলেন? অবাক কান্ড!! কোন হাত উঠেনি!! তিনি পূনরায় আবার জিজ্ঞেস করলেন, আপনারা কারা কারা ইসলাম মানার চেষ্টা করেন??এবার কোন হাত বাকি রইল না।
সবাই হাত
তুলল।ইসলামী দলের ব্যাপারেও আমাদের অনুরুপ বক্তব্য।ইসলামী দল দাবি করে নূন্যতম শর্তও যারা পালন করবে তাদের যেমন অনৈসলামীক বলা যাবেনা, তেমনি, শতভাগ শরিয়া মেন্টেইনের চেষ্টারত কাউকেও শতভাগ ইসলামী বলা যাবেনা!!রাসুল (সাঃ) পরিচালিত ওহী ভিত্তিক সংগঠন ছাড়া আর কে পূর্ণাঙ্গ ইসলাম পালনের দাবি করতে পারে। ইসলাম নিজে নিজেই সমাজে কায়েম হয়ে যায় না। কোন ব্যক্তির একক প্রচেষ্টার মাধ্যমে ও ইসলাম কায়েম হতে পারেনা। এর জন্য প্রয়োজন একদল মানুষের সংগঠিত উদ্যোগ সর্বাত্মক প্রচেষ্টা।ইসলামী সংগঠনের চূড়ান্ত লক্ষ্য হচ্ছে আল্লাহ প্রদত্ত জীবন বিধান রাসূলের (সাঃ) পন্থায় মানব সমাজ কায়েম করে আল্লাহর সন্তোষ অর্জন। আল্লাহর সন্তোষ অর্জনের উপায় হচ্ছে আল্লাহ যেই উদ্দেশ্যে মানুষকে সৃষ্টি করেছেন সেই উদ্দেশ্য সাধন করা।
তুলল।ইসলামী দলের ব্যাপারেও আমাদের অনুরুপ বক্তব্য।ইসলামী দল দাবি করে নূন্যতম শর্তও যারা পালন করবে তাদের যেমন অনৈসলামীক বলা যাবেনা, তেমনি, শতভাগ শরিয়া মেন্টেইনের চেষ্টারত কাউকেও শতভাগ ইসলামী বলা যাবেনা!!রাসুল (সাঃ) পরিচালিত ওহী ভিত্তিক সংগঠন ছাড়া আর কে পূর্ণাঙ্গ ইসলাম পালনের দাবি করতে পারে। ইসলাম নিজে নিজেই সমাজে কায়েম হয়ে যায় না। কোন ব্যক্তির একক প্রচেষ্টার মাধ্যমে ও ইসলাম কায়েম হতে পারেনা। এর জন্য প্রয়োজন একদল মানুষের সংগঠিত উদ্যোগ সর্বাত্মক প্রচেষ্টা।ইসলামী সংগঠনের চূড়ান্ত লক্ষ্য হচ্ছে আল্লাহ প্রদত্ত জীবন বিধান রাসূলের (সাঃ) পন্থায় মানব সমাজ কায়েম করে আল্লাহর সন্তোষ অর্জন। আল্লাহর সন্তোষ অর্জনের উপায় হচ্ছে আল্লাহ যেই উদ্দেশ্যে মানুষকে সৃষ্টি করেছেন সেই উদ্দেশ্য সাধন করা।
আর মানব সৃষ্টির উদ্দেশ্যেই হচ্ছে আল্লাহর আব্দ হিসেবে আল্লাহর বিধান মোতাবেক আত্মগঠন, পরিবার গঠন, দল গঠন রাষ্ট্র গঠন। “এবং তোমরা আল্লাহর পথে সংগ্রাম কর তোমদের মাল ও জান দিয়ে।” (আসসাফ: ২১) নিশ্চয়ই আল্লাহ মুমিনদের জান ও মাল খরিদ করে নিয়েছেন জান্নাতের বিনিময়ে।(আত তাওবা: ১১১)এবার আপনার বিবেক দিয়ে চিন্তা করুন; সঠিক ইসলামী দলের তালিকায় ছাত্রশিবির আছে কিনা।
No comments:
Post a Comment